*/

সোনা পাতা কি ওজন কমায় - সোনা পাতা গুড়া খাওয়ার নিয়ম

সোনা পাতা কি ওজন কমায়? সোনা পাতা গুড়া খাওয়ার নিয়ম। প্রিয় পাঠকবৃন্দ আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। সোনা পাতার নাম হয়তো আমরা অনেকেই শুনেছি। আবার অনেকের কাছে নামটি নতুন হতে পারে। এই পাতা ও পাতার গুড়ার স্বাস্থ্য উপকারিতা অনেক গুনে বেশি। আপনি কি সোনা পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সম্পর্কে জানতে চাচ্ছেন? তাহলে আজকের এই পোষ্টটি আপনার জন্য অনেক উপকার হতে চলেছে। কেননা, আজকের এই পোষ্টে সোনা পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সহ এই বিষয়ে আরও জরুরি তথ্যাদি তুলে ধরব।
সোনা পাতা কি ওজন কমায় - সোনা পাতা গুড়া খাওয়ার নিয়ম
মূলত আপনাদের সুবিধার কথা বিবেচনা করে সোনা পাতা সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ ও প্রয়োজনীয় যাবতীয় তথ্য আলোচনা করার চেষ্টা করেছি। এই সম্পর্কে আপনাকে সঠিক ধারনা পেতে হলে আমাদের সাথে শেষ অবদি থাকতে হবে। তাই অবহেলা না করে এই পুরো পোষ্টটি মনযোগ সহকাড়ে শুরু থেকে শেষ অবদি পড়ার অনুরোধ রইলো। আশা করি, এই সম্পর্কে আমরা আপনাকে এমন কিছু তথ্য প্রদান করব যেগুলো জানতে পেরে আপনাদের উপকারে আসবে।

ভূমিকা - সোনা পাতা

সোনা পাতা বিভিন্ন ওষধি গুণে ভরপুর। সোনা পাতা ও গুড়ায় প্রচূর পরিমানে উপকারিতা রয়েছে। এই পাতা নিয়মিত খাওয়ার ফলে আমাদের শরীরের বিভিন্ন রোগ নিরাময়ের কাজে আসে। আবার এই পাতা নিয়মিত খেতে পারলে আমাদের দেহের লিভার এবং কোলনের সমস্যাগুলো দূর করতে কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। এমন আরও বিভিন্ন উপকারিতা সম্পর্কে নিম্নে বিস্তারিত তুলে ধরবো।

সোনা পাতা খাওয়ার আগে আপনাকে এর উপকারিতা জেনে নেওয়ার পাশাপাশি অপকারিতা গুলোও জেনে নিতে হবে। এছাড়াও সোনা পাতা খাওয়ার সঠিক নিয়ম, কতদিন খেতে হয়, সোনা পাতার গুড়ার দাম কত এবং গুড়া কোথায় পাওয়া যায় সেই সম্পর্কেও জেনে নেওয়া জরুরী।তাইলে আসুন, আপনার মূল্যবান সময় টুকু নষ্ট না করে মূল আলোচনা শুরু করা যাক। প্রথমে আমরা সোনা পাতা চেনার উপায়গুলো জেনে নিব।

সোনা পাতা চেনার উপায়

সোনা পাতাগুলো দেখতে অনেকটা প্রাকৃতিক মেহেদি পাতার মতো হয়ে থাকে। এই পাতা যখন কাচা অবস্থায় থাকে তখন দেখতে অনেকটা হলুদ ভাব এর দেখা যায়। এই গাছের আগায় হলুদ রঙ্গের ফুল ফুটে। তবে অনেক সময় এই ফুল সাদা ও গোলাপি রঙের হতে দেখা যায়। সোনা পাতা গাছের ফল দেখতে কিছুটা শিমের মত হয়ে থাকে।

কারণ এই ফলের ভেতরে অংশে ঠিক শিমের মতই দুই পাশে বীজগুলো থাকে। এগুলো বেশিরভাগ সময় পাঞ্জাব, দক্ষিণ ভারতে, সোমালিয়া, সুদান, সিন্ধু প্রদেশ অঞ্চলে বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা হয়ে থাকে। এছাড়াও উপমহাদেশ সহ এখন বাংলাদেশেও সোনা পাতা চাষাবাদ করা হয়ে থাকে।

এই গাছ সাধারনত উষ্ণমণ্ডলীয় হয়ে থাকে যার ফলে যেসকল দেশে উষ্ণতা অনেক বেশি সে সকল দেশগুলোতে এই গাছ বেশি পরিমাণে জন্মে। যেমন আরব দেশের বিভিন্ন বন জঙ্গলে অনেক সোনা পাতার গাছ দেখা যায়। আপনি যাতে সহজেই সোনা পাতা চিনতে পারেন তাই আমরা পোষ্টের এই অংশে ছবিসহ তুলে ধরেছি। আশা করছি সোনা পাতা এখন আপনি সহজেই চিনতে পারবেন। এবার চলুন সোনা পাতার উপকারিতাগুলি জেনে নেই।

সোনা পাতার উপকারিতা

বিশ্ব হারবাল গবেষণা ইনস্টিটিউট সোনা পাতা কে অধিক শক্তিশালী ও এর পাশাপাশি অধিক কার্যকরী হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছেন। এই পাতার উপকারিতাগুলি সম্পর্কে যারা জানতে পারবে সেই অবশ্যই এই পাতার কদর বুঝতে পারবেন। আমাদের দেহের কোষ্ঠকাঠিন্য জনিত সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে এই সোনা পাতা ব্যবহারের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। 


এমনকি স্বাস্থ্য ও সংস্থা চলাকালীন সসময়ে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করার ক্ষেত্রে সাময়িক চিকিৎসা হিসেবেও এর ব্যবহার অনুমতি দেয়। এর কারণ হচ্ছে এই সোনা পাতা কোষ্ঠকাঠিন্যর জন্য মহা ওষুধ হিসেবে কাজ করে থাকে। এই সোনা পাতার বেশ কয়েকটি উপকারিতা রয়েছে এর মধ্যে  কার্যকরী উপকারিতা গুলো নিম্নে তুলে ধরা হলো-
  • কোষ্ঠকাঠিন্য জনিত সমস্যা থেকে মুক্তি দেয় এই সোনা পাতা। এটি নিয়মিত খেলে যাদের কোষ্ঠকাঠিন্যতা রয়েছে তাদের ক্ষেত্রে বেশ কার্যকরী ভূমিকা পালন করবে।
  • এই পাতা কোলন ও লিভারের সমস্যায় উপকারী ভূমিকা পালন করে থাকে।
  • রেকটামের ব্যথা উপশমে এটি ব্যবহার করলে ব্যথা অনেকটাই উপশম হয়ে যায়।
  • এছাড়াও সোনা পাতা ব্যবহারের ফলে দেহের ওজন কমাতে সাহায্য করে
  • সোনা পাতা নিয়ম মেনে গ্রহন করলে আমাদের দেহের উচ্চরক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করবে।
  • আবার যারা দিনের পর দিন কৃমি জনিত সমস্যাই  ভুগছেন তারা এই সমস্যা নিরাময় করার জন্য চাইলে সোনা পাতা ব্যবহার করতে পারেন। কারণ এই সমস্যা দূর করার জন্য সোনা পাতা বেশ কার্যকরী ভূমিকা রাখে।
  • অর্শ রোগের সংখ্যা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে। তাই যাদের এ ধরনের রোগ রয়েছে তারা যদি নিয়মিত সোনা পাতা গ্রহ করেন, তাহলে এই রোগের প্রতিষেধক হিসেবে কাজে আসবে। 
  • সোনা পাতাতে সাধারনত একটি উপকারি উপাদান থাকে যার নাম হচ্ছে এনথ্রানয়েড রেচক। যা আমাদের মানবদেহের হজম প্রক্রিয়াকে অনেক বেশি করতে সাহায্য করে থাকে। এছাড়াও সোনা পাতা আমাদের দেহের বিভিন্ন ত্বকের সমস্যা গুলো থেকে রক্ষা করে থাকে ইত্যাদি।
উপরের উল্লিখিত উপকারিতাগুলো ছাড়াও সোনা পাতার আরও অনেক উপকারিতা রয়েছে। তবে আমরা উপরে যেগুলো আলোচনা করেছি মূলত এগুলোই স্বাস্থ্য উপকারিতা হিসেবে কাজে আসবে। আশা করছি সোনা পাতার আশ্চর্যকর উপকারিতা জানতে পেরেছেন। এই পাতার উপকারিতাগুলো তো জেনে নিলেন এবার চলুন তাহলে এর পাশাপাশি আমরা এর অপকারিতা গুলো জেনে নেই।

সোনা পাতার অপকারিতা

প্রতিটা খাদ্যদ্রব্যে উপকারিতা তো থাকেই কিন্তু এর পাশাপাশি সামান্য পরিমাণ হলেও অপকারিতা বা ক্ষতিকর প্রভাব দেখা দেয়। সোনা পাতা নিশ্চয় তার ব্যতিক্রম নয়। আমরা হয়তো ইতিমধ্যে সোনা পাতা উপকারিতা সম্পর্কে অবগত হয়েছি। কিন্তু আমরা অনেকেই এর অপকারিতা বা ক্ষতিকর দিকগুলো জানিনা। সোনা পাতা অতিমাত্রায় গ্রহণ করলে যেগুলো ক্ষতিকর প্রভাব দেখা দিতে পারে সেগুলো নিচে উল্লেখ করা হলো-
  • মূলত যেসব ব্যক্তিরা দীর্ঘদিন ধরে পেটের বিভিন্ন ধরণের সমস্যায় ভুগছেন যেমন ডায়রিয়া বা আমাশয় ভুগছেন তারা সোনা পাতা খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। কারণ পেটে সমস্যা থাকলে এই পাতা গ্রহন করলে ক্ষতির কারণ হতে পারে।
  • সোনা পাতা শিশুদের জন্য ক্ষতিকর কারণ হতে পারে। এছাড়াও এটি অত্যন্ত শক্তিশালী একটি খাবার তাই শিশুদের সহ্য ক্ষমতার বাইরে। 
  • গর্ভবতী মহিলার ক্ষেত্রে সোনা পাতার গুড়া খাওয়া উচিত নয়। কেননা গর্ভকালীন সময়ে এটি খেলে মা ও শিশু উভয়েরই ক্ষতি হতে পারে। যদিও গর্ভকালীন সময়ে একজন ভালো ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত কোন কিছুই গ্রহণ বা সেবন করা উচিত নয়। 
  • এছাড়াও এই পাতা খুব বশি পরিমাণে খেলে আমাদের দেহের নানান ধরনের জটিল রোগ বালাই সৃষ্টি হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
  • সাধারণত যারা আলসার রোগে আক্রান্ত  অথবা অ্যাপেন্ডিসাইটিস রোগে ভুগছেন তাদের জন্য সোনা পাতা খাওয়া অত্যন্ত ক্ষতিকর।
আসলে সোনা পাতা একটি প্রাকৃতিক উপাদান হওয়া সত্তেও আপনি যদি অতিরিক্ত ব্যবহার করেন কিংবা নিয়ম না মেনে খেলে এর অপকারিতা গুলো আমাদেরকে ভোগ করতে হতে পারে। এজন্য আমাদের সকলেরই উচিত এই পাতা সঠিক সময় সঠিক নিয়মে গ্রহণ করা। আশা করছি সোনা পাতা বা এর গুড়া খাওয়ার অপকারিতা জেনে নিতে পেরেছেন। এবার চলুন, সোনা পাতা গুরা খাওয়ার সঠিক নিয়ম কি তা জেনে নেই।

সোনা পাতা গুড়া খাওয়ার নিয়ম

আপনি কি সোনা পাতা গুড়া কিভাবে খেতে হয় সেই নিয়ম জানতে আগ্রহী? তাহলে আর্টিকেলের এই    অংশটি মনযোগ সহকাড়ে পড়ুন। সোনা পাতা হচ্ছে একটি প্রাকৃতিক ঔষধি উপাদান তাই মূলত প্রকৃতি থেকে সংগ্রহ করে খাওয়াটাই সবচেয়ে উত্তম।

তবে যদি আপনি আসে পাশে থেকে প্রাকৃতিকভাবে এই পাতা সংগ্রহ করতে না পারেন, তাহলে যিনারা প্রাকৃতিক উপায়ে এই পাতার গুড়া তৈরি করে থাকেন আপনি চাইলে তাদের থেকে কালেক্ট করতে পারেন। আপনি যদি এর সম্পূর্ণ উপকারিতা পেতে চান তাহলে আপনাকে প্রাকৃতিকভাবে কালেক্ট করে নিয়ম অনুযায়ী খেতে হবে। 

সোনা পাতার গুড়া কালেক্ট করার পরে এটি খাওয়ার নিয়ম হল প্রথমে আপনি ১ কাপ কুসুম গরম পানি একটি বাটিতে নিয়ে নিবেন এরপর হাফ চা চামচ সোনা পাতার গুড়া ভালোমতো মিশিয়ে নিতে হবে। এরপর ঠিক পাঁচ মিনিট আপনাকে অপেক্ষা করতে হবে তারপরে খেয়ে নিতে পারবেন।

এছাড়াও অনেকেই সোনা পাতা দিয়ে চা বানিয়ে খায় আপনি চাইলেও সোনা পাতা দিয়ে চা বানিয়ে খেতে পারবেন। মোটকথা আপনি যেভাবে খেতে স্বাবলম্বী বোধ করবেন আপনি সেভাবেই খেতে পারবেন।  কোন ধরণের সমস্যা হবে না। তাহলে দেখবেন এর কার্যকরী বা স্বাস্থ্য উপকারিতা আপনি পেয়ে যাবেন।

আশা করছি সোনা পাতা গুড়া খাওয়ার নিয়ম জেনে বুঝে এটি নিয়মিত খাবেন। আর আপনি হয়তো ইতিমধ্যে সোনা পাতা গুড়া খাওয়ার সঠিক নিয়ম জেনেছেন। এবার আসুন, সোনা পাতা কি ওজন কমায় কিনা তা জেনে নেই।

সোনা পাতা কি ওজন কমায়

সোনা পাতা কি ওজন কমায় বা শরীর পাতলা হয় কিনা এ সম্পর্কে অনেকেই জানতে চেয়ে থাকেন। অনেকেই মনে করেন যে সোনা পাতা খেলে নাকি আসলেই ওজন কমে যায়। আপনি যদি এই সম্পর্কে  বিস্তারিত যাবতীয় তথ্য জানতে চান, তাহলে পোষ্টের এই অংশটি ধৈর্য সহকারে পড়তে থাকুন। আমরা উপরের আলোচনায় সোনা পাতার উপকারিতা সম্পর্কে জেনেছি।  

এখন আমরা জেনে নিব সোনা পাতা খেলে কি ওজন কমে নাকি কমে না। আপনি যদি সোনা পাতা ওজন কমানোর উদ্দেশ্যে খেয়ে থাকেন তাহলে এটি খাওয়ার ফলে আপনার ওজন কমাবে সে সম্ভাবনা রয়েছে। তবে ওজন নিয়ন্ত্রণের ভিত্তি করে শুধু সোনা পাতার উপর নির্ভর করলে চলবে না। এর অবিলম্বে আপনাকে নানান ধরণের ডায়েট অনুসরন করতে হবে। 

এর কারণ হচ্ছে রাসূল (সাঃ) থেকে একটি হাদিস এসেছে যদি কোন প্রতিষেধক হিসেবে বা মৃত্যুকে প্রতিরোধ করতে পারতো তাহলে সেটা সোনা পাতা হতো। তাহলে নিশ্চয় বুঝতেই পারছেন যে এই সোনা কথার কত গুণ রয়েছে। আপনি এই সোনা পাতা বিভিন্ন ভাবে বা বিভিন্ন নিয়মে খেতে পারেন আমরা এই পাতা খাওয়ার নিয়ম নিয়ে উপরে ইতিমধ্যে আলোকপাত করেছি। আশা করছি সোনা পাতা কি ওজন কমায় কিনা তা জানতে পেরেছেন। এবার চলুন, সোনা পাতা কতদিন খাওয়া যায় তা জেনে নেওয়া যাক।

সোনা পাতা কতদিন খাওয়া যায়

সোনা পাতা কতদিন খাওয়া যায়? আমরা হয়তো এই সম্পর্কে অনেকেই সঠিক তথ্য জানি না। সোনা পাতা প্রতিমাসে ২ সপ্তাহের বেশি ব্যবহার করা উচিত না। এজন্য আপনি প্রতি সপ্তাহ হিসাব করে প্রতি সপ্তাহে  ২ থেকে ৩ দিন নিয়ম অনুযায়ী খেতে পারেন এর বেশি খাবেন না।

আর সোনা পাতার গুড়া খাওয়ার বিশেষ সতর্কতা রয়েছে তা হচ্ছে এটি ব্যবহারের পরে ভ্রমণ করা যাবে না। কিংবা ভারী যানবাহন চালানো নিষেধ। আশা করছি বিষয়টি বুঝতে ও জানতে পেরেছেন। এবার চলুন, সোনা পাতার গুড়ার দাম কত তা জেনে নেই।

সোনা পাতার গুড়ার দাম কত

আমাদের বাংলাদেশে এই সোনা পাতার গুড়া যদিও বাণিজ্যিকভাবে উৎপাদিত হয় না কিন্তু বর্তমানে এই পাতার গোড়া সাধারন বাজারগুলোতে বেশ ভালো পরিমাণে কেন-বেচা হয়ে থাকে। এখন যদি আপনি প্রতি কেজি সোনা পাতার গুড়া কেনিতে যান তাহলে ১২০০-১৬০০ টাকা পর্যন্ত খরচ করতে হবে।

তবে বিভিন্ন স্থান বা জায়গা ভেদে এই গুড়ার দাম কম-বেশি হয়ে থাকে। অনেক সময় এ পাতার গুড়া পার কেজি ২০০০ টাকা পর্যন্ত বাজারে বিক্রি হয়ে থাকে। তবে বর্তমানে আপনি অনলাইন বেশ কয়েকটি ওয়েবসাইট পেয়ে যাবেন যেখানে আপনি এই সোনা পাতার গুড়া ক্রয় করতে পারবেন। 

লেখকের শেষ মন্তব্যঃ সোনা পাতা কি ওজন কমায়

আপনি যদি সোনা পাতার গুড়া নিয়ম অনুযায়ী খেতে পারেন তাহলে অবশ্যই ভালো ফলাফল পাবেন। আর যদি সঠিক নিয়ম অনুযায়ী না খেয়ে অতিমাত্রায় এগুলো খেয়ে থাকেন, তাহলে উপরে উল্লিখিত ক্ষতিকর প্রভাব বা অপকারিতাগুলো দেখা দেওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। প্রিয় পাঠক, আমরা ইতিমধ্যে সোনা পাতার উপকারিতা ও অপকারিতা সহ সোনা পাতার বিভিন্ন দিক দিক তুলে ধরেছি আশা করি আপনারা উক্ত বিষয় সম্পর্কে জেনে উপকৃত হতে পেরেছেন।

আমাদের আজকের সোনা পাতা সম্পর্কিত পোষ্টটি আপনাদের ভালো লাগলে অবশ্যই প্রিয়জনদের মাঝে শেয়ার করে দিবেন যাতে তারাও এই বিষয়ে জেনে উপকৃত হতে পারে। বিভিন্ন স্বাস্থ্য উপকারিতা সম্পর্কিত অন্যান্য জরুরী আপডেট তথ্যসমূহ জানতে আমাদের ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করার অনুরোধ রইলো। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url