*/

রানের চিপায় চুলকানি দূর করার ক্রিম

প্রিয় পাঠকবৃন্দ আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আমরা আপনাদের সামনে আজকেও একটি জরুরি ও প্রয়োজনীয় টপিক নিয়ে উপস্থিত হয়েছি। আমাদের মাঝে এমন অনেকেই আছেন যাদের দুই রানের চিপায় চুলকানি হয়ে থাকে, কিন্তু এ সময়ে তাদের করণীয় কি বা কোন ওষুধে দুই রানের চিপায় চুলকানি দূর করা যাবে তা জানেন না। তাই আমরা তাদের সুবিধার কথা বিবেচনা করে এই সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য আলোচনা তুলে ধরার চেষ্টা করেছি।
রানের চিপায় চুলকানি দূর করার ক্রিম

এছাড়াও এর পাশাপাশি আমরা রানের চিপায় চুলকানি দূর করার ক্রিম, রানের চিপায় চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে আলোচনা করব। আপনি কি দুই রানের চিপায় দাউদ বা চুলকানিজনিত সমস্যায় ভুগছেন? তাহলে আজকের এই পোষ্টটি আপনার জন্য অনেক উপকার হতে চলেছে। তাই অবহেলা না করে সম্পূর্ণ পোস্টটি একেবারে শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত মনোযোগ সহকারে পড়তে থাকুন।

ভূমিকা

বর্তমান বাজারে দুই রানের চিপায় চুলকানি দূর করার ক্রিম অভাব নেই। কিন্তু আসলে কোন ক্রিমটি আমাদের চুলকানীর জন্য বেশি কার্যকরী হবে তা হয়তো আমরা অনেকেই জানেনা। না বুঝে বা না জেনেই অনেকেই রানের চিপায় চুলকানি দূর করার ক্রিম অনেকবার ব্যবহার করেছেন কিন্তু ফলাফল শূন্য। তাই চুলকানি দূর করার ক্রিম বা মলম কোনটি অধিক কার্যকরী সে সম্পর্কে আলোচনা করব।

আমরা এই সম্পর্কে আপনাদের এমন কিছু তথ্য প্রদান করব যার মাধ্যমে আপনারা উপকৃত হতে পারবেন বলে সর্বোচ্চ আশাবাদী। তাহলে চলুন আর অতিরিক্ত কথা না বাড়িয়ে আপনার মূল্যবান সময় টুকু অপচয় না করে আমরা মূল আলোচনা জেনে নিই। আমরা প্রথমে দুই রানের চিপায় চুলকানির ক্রিম সম্পর্কে যাবতীয় তথ্য জেনে নিব।

রানের চিপায় চুলকানি দূর করার ক্রিম

চুলকানি মূলত খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। যে কারও এ সমস্যা হতে পারে। কিন্তু দুই রানের চিপায় চুলকানি হওয়াটা খুবই অস্বস্তিকার এবং একটি লজ্জাজনক পরিস্থিতির সৃষ্টি করে। তাই আমাদের মাঝে এমন অনেক ভুক্তভোগী রয়েছেন যারা রানের চিপায় চুলকানি দূর করার ক্রিম সম্পর্কে জানতে চাই। 

বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা পরামর্শ অনুযায়ী দুই রানের চিপায় অস্বস্তিকর চুলকানি দূর করার ক্রিম হিসাবে তারা সব সময় দুইটি ক্রিম এর নাম উল্লেখ করেন।
  • পেভিসন (Pevisone Cream)
  • ডারমাসল এন (Dermasol-N Cream) 
সাধারণত চিকিৎসকরা দুই রানের চিপায় চুলকানি দূর করার জন্য সবচেয়ে ভালো ক্রিম হিসেবে উপরোক্ত এই দুইটি ক্রিম ব্যবহার করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। তাই আপনি চাইলে উপরোক্ত দুটি ক্রিমের মধ্যে যে কোন একটি ক্রিম আপনার দুই রানের চিপায় চুলকানি থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য ব্যবহার করতে পারেন। তবে সতর্কতার ক্ষেত্রে এ বিষয়ে একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়াটা জরুরি। 


অনেকেরই দেখা যায় যে তাদের চুলকানির পরিমাণটা মাত্রাতিরিক্ত বেড়ে যায় যার ফলে এগুলো কি ক্রিম ব্যবহার করেও চুলকানি ভালো বা কমে না। এমতবস্থায় আপনাকে অবশ্যই  একজন ভালো চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। কারণ উপরোক্ত এই ২টি ক্রিমগুলো নির্দিষ্ট সময় অবদি ব্যবহারের পরে আর ব্যবহার করা যায় না। আশা করছি রানের চিপায় চুলকানি দূর করার ক্রিম সম্পর্কে জানতে পেরেছেন। এবার চলুন, দুই রানের চিপায় চুলকানির ঔষধের নাম জেনে নেই।

দুই রানের চিপায় চুলকানির ঔষধ

অনেক সময় বিভিন্ন কারণে আমাদের দেহের রানের চিপায় অস্বস্তিকর চুলকানি শুরু হয়। প্রাথমিক পর্যায়ে আপনি চাইলে চুলকানি দূর করার জন্য পেভিসন ক্রিম (Pevisone Cream) অথবা ডারমাসল এন (Dermasol-N Cream) ব্যবহার করতে পারেন।

এই দুটি ক্রিম এর যেকোনো একটি প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে আক্রান্ত স্থানে ভালোভাবে লাগিয়ে মেসেজ করতে হবে তাহলে আশা করছি আপনি ভালো ফলাফল পাবেন। এই ক্রিমটি সপ্তাহখানেক এভাবে ব্যবহারের ফলে আপনার চুলকানি অনেকটাই নিরাময় হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।

কিন্তু এই ক্রিম নিয়মিত ব্যবহার করার পরেও যদি আপনার শরীরের চুলকানির পরিমাণটা আরো বেড়ে যায় কিংবা কোন উন্নতি হচ্ছে বলে খেয়াল করছেন না সে ক্ষেত্রে আপনি চাইলে অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে ওষুধ সেবন করতে পারেন।

সাধারণত প্রতিটা ওষুধেই পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। তাই আপনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত যত্রতত্র ওষুধ সেবন করবেন না। এছাড়াও প্রতিটা ডাক্তারি রোগের অবস্থা বুঝে রোগীকে ওষুধের পরামর্শ দিয়ে থাকেন। চর্ম রোগের ক্ষেত্রেও তার ব্যতিক্রম নয়।

ডাক্তারগণ আপনার আক্রান্ত চুলকানির স্থানের অবস্থান বুঝে শুনে ওষুধ দিবেন। বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা স্বাভাবিক পর্যায়ের যেগুলো চুলকানি রয়েছে সেগুলো দূর করার জন্য যে ওষুধটি সেবন করার পরামর্শ দিয়ে থাকেন তার নাম হচ্ছে Deslor 5mg ট্যাবলেট। এছাড়াও আরো অন্যান্য ওষুধ রয়েছে যেগুলো চুলকানির ক্ষেত্রে ব্যবহার হয়ে থাকে।

তবে বেশিরভাগ ক্ষেত্রে এই ওষুধটিই বেশি ব্যবহৃত হয়। দুই পাশে অনেক চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তাররা এই ওষুধটি দিনে ২ বেলা খাওয়ার পরে সেবন করার অনুমতি দিয়ে থাকে। আশা করি দুই রানের চিপায় চুলকানির ঔষধের নাম জানতে পেরেছেন। এবার চলুন, চুলকানি দূর করার ক্রিমের নাম জেনে নেই।

বি:দ্র: যে কোন ওষুধ বা ক্রিম অবশ্যই একজন বিশেষজ্ঞ বা নিবন্ধিত চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করুন। প্রতিটা রোগের ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত কোন ওষুধ বা ক্রিম ব্যবহার করা মোটেও উচিত নয়।

চুলকানি দূর করার ক্রিমের নাম

বর্তমানে চুলকানি দূর করার জন্য বাজারে অনেক ধরনের ক্রিম পাওয়া যাচ্ছে। কিন্তু আপনাকে সচেতন থাকতে হবে যে সব ক্রিম চুলকানি দূর করার জন্য কার্যকরী বা উপকারী নয়। তাই আমরা আপনাদের সুবিধার কথা ভেবে আর্টিকেলের এই অংশে চুলকানি দূর করার বেশ কয়েকটি কার্যকরী ক্রিমের নাম নিম্নে উল্লেখ করেছি যেমনঃ
  • Licerin Cream
  • Pevisone Cream
  • Fungidal Cream
  • Fungin Cream
  • Bet CL Cream
  • Ezex Cream
  • Dermasol N Cream
উপরোক্ত উল্লিক্ষিত ক্রিমগুলো মূলত চুলকানি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য ব্যবহার করা হয়। আমাদের দেহে অতিরিক্ত চুলকানির ফলে যদি জ্বালাপোড়া সৃষ্টি হয় তাহলে আমরা চাইলে এই ক্রিম গুলোর মধ্যে যেকোনো একটি ব্যবহার করতে পারবো। এই ক্রিম গুলো ব্যবহারের নিয়ম হচ্ছে আপনি প্রতিদিন রাতে ঘুমানোর আগে আক্রান্ত স্থানে ধীরে ধীরে ভালোমতো লাগিয়ে কিছুক্ষণ ধরে ম্যাসাজ করবেন।


তাহলে দেখবেন কয়েক দিন এভাবে ব্যবহারের পরে অনেক ভালো ফলাফল পাবেন। তবে আপনার চুলকানি দূর করার জন্য আপনাকে অবশ্যই এ বিষয়ে চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিতে হবে। আপনি যদি একজন নিবন্ধিত চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ক্রিমগুলো ব্যবহার করেন তাহলে খুব দ্রুত চুলকানি দূর হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ।

রানের চিপায় দাউদ হলে করণীয়

আমাদের দেহে বিভিন্ন অংশে যেকোনো সময় চুলকানি বা দাউদ হয়ে থাকে। অনেকের ক্ষেত্রে দেখা যায় দুই রানের চিপায় দাউদ হয়েছে। এই সমস্যাটি আসলে খুবই অস্বস্তিকর এবং লজ্জা জনক। একমাত্র যার হয় সেই বুঝতে পারেন যে এটা আসলে কতটুকু অস্বস্তিকর অবস্থা সৃষ্টি করে। দাদ বা দাউদ হলে দেহে চুলকানি বেড়ে যায়।

কিন্তু দাদ হওয়ার প্রাথমিক অবস্থায় কি করনীয় তা হয়তো অনেকেই জানেন না। এছাড়াও আমাদের মাঝে এমন অনেকেই google এর কাছে এই বিষয়ে জানতে চাই। তাই আমরা আর্টিকেলের এই অংশে রানের চিপায় দাউদ হলে করণীয় কি সেই বিষয়ে বিস্তারিত তথ্য সাজানোর চেষ্টা করেছি। চলুন তাহলে কথা না বাড়িয়ে জেনে নেয়া যাক। 

মধুঃ আপনার ঘরে যদি মধু থাকে তাহলে সেই মধু আপনার চুলকানি বা তাও দূর করার জন্য কার্যকরী হতে পারে। এক বিশেষ গবেষণায় গবেষণায় দেখা গেছে যে  মানুষের দেহের দুই  রানের চিপার দাউদ বা  চুলকানি নিরাময় করার জন্য মধু খুব কার্যকরী ভূমিকা পালন করে। 

এক্ষেত্রে আপনাকে একটি নির্দিষ্ট সময় নির্ধারণ করে আপনার দেহের আক্রান্ত স্থানে মধু আলতোভাবে লাগিয়ে রাখতে হবে। কমপক্ষে ৩০ মিনিট মধু লাগিয়ে রাখুন। নিয়মিত এই মধু বেশ কয়েকদিন আক্রান্ত স্থানে ব্যবহার করার পরে দেখবেন অনেকটাই নিরাময় হয়ে এসেছে। 

অ্যালোভেরাঃ অ্যালোভেরায় থাকে অ্যান্টি ইনফ্লেমেটরি (প্রদাহ বিরোধী) এবং মাইক্রোবিয়াল (Microbial)। যা আক্রান্ত স্থানে নিয়মিত ব্যবহারের ফলে চুলকানি বা দাউদ দূর হয়ে যায়।


ভিটামিন ইঃ এছাড়াও দুই রানের চিপার দাউদ বা চুলকানি দূর করার জন্য ভিটামিন ই এর প্রয়োজন পড়ে। তাই আপনার যদি সম্ভব হয় তাহলে প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ভিটামিন ই জাতীয় খাবার রাখুন। 

সাধারণত দাউদ বা চুলকানির প্রাথমিক অবস্থায় উপরোক্ত মাধ্যমগুলো বাস্তবায়ন করলে দাউদ বা চুলকানি অনেকটাই নিরাময় হয়ে যায়। তবে অনেকের ক্ষেত্রে উপরোক্ত দাউদ বা চুলকানি নিরাময়ের উপায় গুলো নাও কাজে লাগতে পারে তবে সে ক্ষেত্রে আমরা আপনাকে আরো বিস্তারিত জানানোর জন্য নিম্নেরানের চিপায় চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে তুলে ধরেছি।

আশা করছি নিম্নোক্ত উপায় ঘরোয়া উপায় এর মাধ্যমে আপনার চুলকানি জটিল হওয়া থেকে বাধা প্রদান করবে এবং আক্রান্ত স্থানটি খুব দ্রুত নিরাময় হয়ে যাবে। তাহলে চলুন, কথা না বাড়িয়ে রানের চিপায় চুলকানি দূর করার উপায় গুলো জেনে নেই।

রানের চিপায় চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়

রানের চিপায় চুলকানি দূর করার কিছু ঘরোয়া উপায় রয়েছে। যেগুলো অনুসরণ করলে আপনি বেশ ভালো উপকার পাবেন। এমনকি কোন ধরনের ওষুধ বা ক্রিমের ব্যবহার ছাড়াই এই ঘরোয়া উপায় অনুসরণ করলে আপনার চুলকানি দূর হয়েও যেতে পারে।রানের চিপায় চুলকানি দূর করারকার্যকরী ঘরোয়া উপায় সমূহ নিম্নে উল্লেখ করা হলো 

নারিকেল তেলঃ আক্রান্ত স্থানে আপনি চাইলে নারকেল তেল ব্যবহার করতে পারেন। চুলকানি দূর করার জন্য নারিকেল তেল খুবই কার্যকরী ভূমিকা পালন করে থাকে। তাই এক্ষেত্রে আপনি আপনার আক্রান্ত স্থানে মিনিমাম 15 থেকে 20 মিনিট রিকেল তেল লাগিয়ে রাখুন। এভাবে বেশ কিছুদিন নিয়ম অনুযায়ী ব্যবহার করলে খুব দ্রুত চুলকানি দূর হয়ে যাবে।

লেবুর রসঃ নারিকেল তেলের পাশাপাশি আপনি চাইলে আক্রান্ত স্থানে লেবুর রস লাগিয়ে রাখতে পারেন। চুলকানি দূর করতে লেবুর রস খুব সাহায্য করে।

বরফঃ দেহের রানের মাঝখানে খুব বেশি চুলকানি দূর করার জন্য ঠান্ডা বরফ ব্যবহার করতে হবে। আক্রান্ত স্থানে সামান্য ঠান্ডা বড় কিছুক্ষণ ধরে রাখলে দেখবেন চুলকানি কমে গেছে।

অ্যালোভেরা জেলঃ চুলকানি দূর করার জন্য অ্যালোভেরা জেলের গুরুত্ব অপরিসীম। আক্রান্ত স্থানে এলোভেরা জেল লাগিয়ে রাখুন কিছুক্ষণ।

ভেজা কাপড় এড়িয়ে চলাঃ রানের চিপায় চুলকানি থেকে রেহায় পেতে হলে আপনাকে অবশ্যই ভেজা কাপড় এড়িয়ে চলতে হবে।

রানের চিপায় চুলকানি থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য উপরোক্ত ঘরোয়া উপায় বা নিয়মগুলো অনুসরণ করার চেষ্টা করুন। তবে আপনার যদি খুব বেশি চুলকানি হয়ে থাকে তাহলে যত দ্রুত সম্ভব একজন চর্মরোগ বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে পেভিসন ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন।

লেখকের শেষ মন্তব্যঃ রানের চিপায় চুলকানি দূর করার ক্রিম

আশা করছি, আপনারা এতক্ষণে দুই রানের চিপায় চুলকানি দূর করার ক্রিম ও ঔষধের নাম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে ও বুঝতে পেরেছেন। আপনারা উপরের উল্লেখিত বিষয়গুলো বিস্তারিত জেনে উপকৃত হয়েছেন বলে আশাবাদী। এই পোষ্টের কোন অংশ বুঝতে না পারলে পোষ্টের কমেন্ট সেকশনে জানিয়ে দিবেন। তাহলে, আমরা আপনাকে সেই অংশটুকু অবশ্যই বুঝিয়ে দেওয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করব।

দুই রানের চিপায় চুলকানি দূর করার ক্রিম ও ঔষধ সম্পর্কিত আমাদের পোষ্টটি পড়ে আপনি যদি সামান্য উপকার হয়ে থাকেন, তাহলে আপনার বন্ধুদের মাঝে শেয়ার করতে ভুলবেন না। এতে তারাও এই বিষয়গুলো জানতে পারবেন।  এমন নিত্যনতুন স্বাস্থ্য সম্পর্কিত বিভিন্ন জরুরি ও প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইটের সাথেই থাকার অনুরোধ রইলো। ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url