টাইমেক্স ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম
প্রিয় পাঠকবৃন্দ আসসালামু আলাইকুম। আশা করি আপনারা সবাই ভালো আছেন। আমরা আজকেও বিগত দিনগুলোর মতো একটি প্রয়োজনীয় ও জরুরি টপিক নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হয়েছি।বর্তমানে যারা প্রতিনিয়ত মানসিক অবসাদজনিত সমস্যায় ভুগছেন তাদের জন্য এই আজকের আর্টিকেলটি খুবই উপকারে আসবে। আপনি কি টাইমেক্স ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম ও টাইমেক্স ওষুধ সম্পর্কে জানতে চেয়ে বিভিন্ন স্থানে খোঁজাখুঁজি করে আপনার মনের মত তথ্য খুঁজে পাচ্ছেন না?
তাহলে আপনি এখন সঠিক স্থানেই এসেছেন। কারন আজকের সম্পূর্ণ পোস্টজুড়ে আপনাদের সুবিধার কথা ভেবেই টাইমেক্স ওষুধ সম্পর্কে বিস্তারিত যাবতীয় তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। আপনি যদি অধিকাংশ সময়ে অল্প কিছুতেই খুব ঘাবড়ে যান অথবা বিষন্নতায় ভুগেন তাহলে আপনার এই সমস্যা থেকে রেহায় দিতে পারে টাইমেক্স ট্যাবলেট। কিন্তু এ ওষুধ সেবনের পূর্বে এর কাজ কি, কিভাবে খেতে হয় বা খাওয়ার নিয়ম, পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলো জেনে নিতে হবে।
ভূমিকা - Timex tablet
আপনি যদি একটি ঔষধ বা মেডিসিনের পরিচিতি সম্পর্কে জেনে নিতে পারেন তাহলে সেই মেডিসিনের খুঁটিনাটি আরও অন্যান্য নানান ধরণের যাবতীয় তথ্য জেনে নেওয়াটা আপনার জন্য বেশি সহজ হয়। মূলত আমরা এই তথ্যগুলো সংগ্রহ করি এবং সেসব তথ্যগুলো একসাথে আলোচনা করি।
আরো পড়ুন : Androcap 40mg খাওয়ার নিয়ম ও এর কাজ
তারপরেও আমরা এই ওষুধের টপিকগুলো ধাপে ধাপে সাজানোর চেষ্টা করি, যে কিভাবে পুরো আর্টিকেল লিখলে আপনার পক্ষে পড়ে এই বিষয়গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানা সহজ হবে। তারপর আমরা মূলত পোষ্টগুলো লিখতে বসি। আমরা অনেক সময় নিয়ে নানান ধরণের সঠিক তথ্য যাচাই-বাচাই করে কালেক্ট করার পরে আর্টিকেল লিখা হয়।
এজন্য হয়তো এই ওষুধ সম্পর্কে কমবেশি সকলেই পরিচিত। টাইমেক্স মেডিসিনটি মূলত ওরিয়ন ফার্মা লিমিটেড (Orion Pharma Limited.) উৎপাদন করে বাজারজাত করে থাকে।এর জেনেটিক নাম হচ্ছে ক্লোমিপ্রামাইন হাইড্রো ক্লোরাইড (Clomipramine Hydrochloride)।
আমাদের মাঝে এমন অনেকেই আছেন যারা হয়তো এই টাইমেক্স ট্যাবলেট সম্পর্কে ভালো মতো জানেন না তাই তারা ভুলের কাছে এ বিষয়ে জানতে চেয়ে থাকেন। এজন্য মূলত আমরা আজকের পোষ্টে টাইমেক্স ট্যাবলেট সম্পর্কে আপনাদের এমন কিছু তথ্য জানিয়ে দিব যার সাহায্যে আপনি উপকৃত হতে পারবেন বলে সর্বোচ্চ আশাবাদী।
টাইমেক্স কিসের ঔষধ - টাইমেক্স কোন রোগের ঔষধ
আপনারা অনেকেই timex কিসের ঔষধ বা এই ওষুধ কোন কোন রোগ কিংবা সমস্যার ক্ষেত্রে ব্যবহার করা হয় সেটি জানতে চেয়েছেন। তাই প্রথমেই আমরা আপনাকে এ বিষয়ে একটা পরিষ্কার ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করবো। timex ট্যাবলেট মূলত যেসব সমস্যার ক্ষেত্রে ব্যবহার হয় তা নিম্নে তুলে ধরা হলো-
- বিষন্নতা
- মানসিক সমস্যা
- মানসিক টেনশন
- স্নায়ুবিকারগ্রস্থ
- আঙ্গিক-প্রচ্ছন্ন
- তীব্র ভয়-ভীতি
- দ্রুত বীর্য*পাত
- অন্তরাবর্তিত বিষন্নতা
- ব্যাক্তিত্ববিকার ও
- মনোবিকার বিষন্নতা।
timex tablet এর কাজ কি
মূলত এই ঔষধ তৈরি করার সময় যে উপকরণগুলো ব্যবহার করা হয়েছে তা আমাদের মানব দেহের বিষন্নতা বিরোধী হিসেবে কাজ করে থাকে। যারা নিয়মিত বিষন্নতায় (sadness) ভোগেন বা হঠাৎ করে ভয় পেয়ে যায় তাদের ক্ষেত্রেও এই মেডিসিন সেবন করতে দেওয়া হয়। তবে মনে রাখাটা জরুরি যে এই ওষুধ খাওয়ার আগে অবশ্যই একজন নিবন্ধিত ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খেতে হবে।
আরো পড়ুন : ইনস্পার্ম ট্যাবলেটের কাজ কি
এর মূখ্য কারণ হচ্ছে এসব এমন একটি সমস্যা যা যদি কোনভাবে খুব বেশি বেড়ে যায়, তাহলে মানসিক সমস্যার রূপান্তর হওয়ার সম্ভাবনা অনেক বেশি। তাই কিভাবে অতি সহজেই এই ঔষধ সেবনের মাধ্যমে রোগ ভালো করা যায় তার জন্য আপনাকে নিবন্ধিত ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করে নিতে হবে।
টাইমেক্স খেলে কি হয় - টাইমেক্স এর উপকারিতা
আমাদের মাঝে এমন অনেকেই রয়েছেন যারা হয়তো জানেন না যে টাইমেক্স খেলে কি হয় বা টাইমেক্স tablet সেবনে কি কি উপকার পাওয়ার যায়। তাই আমরা পোষ্টের এই অংশে এই সম্পর্কেও ক্লিয়ার ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আপনারা হয়তো ইতিমধ্যে এই ওষুধের কাজ কি সেই সম্পর্কে ওপরের অংশটুকু করে অবগত হয়েছেন। তবে এই ওষুধ খেলে বেশ কয়েকটি উপকারিতা পাওয়া যায় সেগুলো আমরা নিম্নে আলোচনা করেছি।
- হতাশা দূর করে
- অনিদ্রা কাটায়
- আবেশ এবং ফোবিয়াস (অযৌক্তিক ভয় কাটায়)
- বিষন্নতা দূর করে থাকে
- পেশী দুর্বলতা দূর করে থাকে
- মানসিক অবসাদ নিরাময় করে
- শারীরিক দূর্বলতা নিরাময় করে
- নিউরোন অস্থিরতা নিরাময় করে
- কম্পালসেভ ডিস অর্ডার নিরাময় করে
- মস্তিষ্ককে রিলাক্স (Relax) বা শান্ত রাখে ইত্যাদি।
এছাড়াও অনেকেই আছেন যারা একা একা থাকতে পারেন না একা থাকতে অনেক ভয় পান তাদের ক্ষেত্রেও এই ওষুধটি অনেক উপকারে আসে। তবে এই ওষুধ আপনি যদি মাত্রা অনুযায়ী সেবন করেন তাহলে বেশি উপকার পাবেন। আশা করছি টাইমেক্স খেলে কি হয় তা জেনে নিতে পেরেছেন।
কিন্তু কেউ যদি এই ওষুধটি নিয়ম অনুযায়ী না খায় বা চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত সেবন করেন তাহলে এর উপকারিতা গুলো পাবেন না। তাহলে এবার চলুন আমরা নিচের অংশ থেকে টাইমেক্স ট্যাবলেট খাওয়ার সঠিউক নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিব।
টাইমেক্স ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম
আমরা অনেকেই নিয়ম না মেনেই নানান ধরনের ওষুধ গ্রহন করে থাকি যেটা আসলে মোটেও ঠিক নয়। প্রতিটা ওষুধ গ্রহনের একটি নির্দিষ্ট নিয়ম রয়েছে। আপনি যখন আপনার রোগের ক্ষেত্রে ডাক্তারের শরণাপন্ন হবেন, তখন যদি আপনি খেয়াল করেন, তাহলে দেখবেন চিকিৎসক প্রেস্ক্রিপশনে ওষুধের নাম লিখে দেয়ার পাশাপাশি সেবনের নিয়মগুলো ওষুধের নামের পাশে উল্লেখ করে দেন।
কোন রোগী যদি প্রাথমিক অবস্থায় ভয় ভীতি বা বিষণ্যতা পাওয়ার মত সমস্যা থেকে থাকে তাহলে টাইমেক্স ২৫ মিলিগ্রাম এর অল্প মাত্রা রাতে ঘুমানোর আগে খাবার খাওয়ার পরে প্রতিদিন ১ টি করে ট্যাবলেট সেবন করতে হবে।
এভাবে প্রায় আপনাকে ১ সপ্তাহ পর্যন্ত সেবন করতে হবে। তবে যেকোন সময় এর মাত্রা কমানো এবং বাড়ানো যেতে পারে। যেমন প্রাপ্তবয়স্কদের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ মাত্রা হচ্ছে ১৫০ মিগ্রা পর্যন্ত হতে পারে।
আবার যারা একটু বয়স্ক অর্থাৎ ৬০ বছরের বেশি বয়সের ক্ষেত্রে এই ঔষধ ব্যবহার করেন, তাহলে ৭৫মিলিগ্রাম সর্বোচ্চ একদিন সেবন করাতে হবে।
তবে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী। মনে রাখাটা জরুরি এই ওষুধ খুব বেশি মাত্রায় সেবন করা যাবে না এই বিষয়ে অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে। আশা করি টাইমেক্স ওষুধ খাওয়ার সঠিক নিয়ম জেনে নিতে পেরেছেন। এই ট্যাবলেট চিকিৎসকের পরামর্শ ব্যতীত সেবন করলে বেশ কয়েকটি পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া দেখা দিতে পারে তাহলে চলুন সেগুলো পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া জেনে নেই।
টাইমেক্স ট্যাবলেট এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া
আপনারা হয়তো জানেন যে প্রায় প্রতিটা ঔষধেরই উপকারিতার পাশাপাশি সামান্য পরিমাণ হলেও পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া থাকে। টাইমেক্স ট্যাবলেট এর ক্ষেত্রে নিশ্চয়ই এর ব্যতিক্রম নয়। এই ওষুধেরও বেশ কয়েকটি সামান্য ও জটিল পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া রয়েছে। যদিও এই ওষুধটি সুসহনীয় যা আমাদের শরীরে সাথে মানিয়ে যায়। এরপরেও প্রাথমিক অবস্থায় এই ওষুধ খাওয়ার পরে অথবা নিয়ম ব্যতিত অতিমাত্রায় খেলে কিছু সমস্যা দেখা দিতে পারে যেমন:
- ক্ষুধা বৃদ্ধি হওয়া
- ওজন বৃদ্ধি হওয়া
- মাথাব্যথা করা
- অস্থিরতা ভাব
- মাথা ঘোড়ানো ভাব
- বমি হওয়া বা বমি বমি ভাব
- কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয়
- মুখ শুষ্ক হয়ে যাওয়া
- হাত কাঁপুনি ভাব
- প্রস্রাব করতে অসুবিধা হওয়া
- চোখের সমস্যা হওয়া
- ক্লান্ত বা ঘুমের অনুভূতি
- তন্দ্রা অনুভূত হওয়া ইত্যাদি।
সাধারনত এই ওষুধ সেবনে উপরের উল্লিখিত সমস্যাগুলো দেখা দেয়। তবে সকলের ক্ষেত্রে উপরোক্ত পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া গুলো দেখা নাও দিতে পারে। কিন্তু এই ঔষুধটি সেবনের পরে আপনি যদি খেয়াল করেন যে দৃষ্টি শক্তি ধীরে ধীরে কমে যাচ্ছে কিংবা হঠাৎ করে আপনার ওজন অনেক বেড়ে গেছে।
এর পাশাপাশি আপনার দেহে অধিকাংশ সময় ক্লান্তি ভাব দেখা দিচ্ছে তাহলে যত দ্রুত সম্ভব আপনার নিকটস্থ চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ করুন। আশা করি timex ট্যাবলেট এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াগুলো জানতে পেরেছেন। এ বিষয়ে আপনাকে অবশ্যই সচেতন থাকতে হবে। এবার চলুন, আমরা টাইমেক্স ট্যাবলেট এর দাম সম্পর্কে নিজের অংশ থেকে বিস্তারিত জেনে নেব।
আরো পড়ুন : পুরাতন দাউদ এর ঘরোয়া চিকিৎসা
টাইমেক্স ট্যাবলেট এর দাম কত - timex tablet price Bd
সাধারণত টাইমেক্স ট্যাবলেট তৈরি করার সময় ক্রমিপ্রামিন হাইড্রোক্লোরাইড ব্যবহার করা হয়েছে। এটা ওরিয়ন ফারমা লিমিটেড অর্থাৎ এটি আমাদের বাংলাদেশি কোম্পানির একটি ওষুধ। এই ওষুধ মূলত বাজারে ২৫ মিলিগ্রামের ভেরিয়েন্ট এর পেয়ে যাবেন। এই ওষুধের দাম কত এই বিষয়ে অনেকেরই জানা নেই। টাইমেক্স ট্যাবলেট প্রতি পিচ এর দাম মাত্র ৯ টাকা।
এবং প্রতি পাতার মূল্য ৯০ টাকা (মোট ১০ পিচ থাকে)। আসলে এই ওষুধগুলোর সঠিক দাম বলাটা বেশ কঠিন। কারণ এর দাম যে কোন সময় কম আবার বেশি হয়ে থাকে। তবে সবচেয়ে উত্তম হচ্ছে আপনি যেই ওষুধ ক্রয় করেন না কেন কেনার পূর্বে প্যাকেটে নির্ধারিত দাম এবং মেয়াদ দেখে ক্রয় করবেন।
আপনারা যেকোনো ফার্মেসি বা সুপারশপ থেকে এই ওষুধ কালেক্ট করতে পারবেন। তবে মনে রাখাটা জরুরী যে, এই ওষুধটি আপনারা সেবনের আগে অবশ্যই একজন নিবন্ধিত ডাক্তারের পরামর্শ অনুযায়ী খাবেন। আশা করছি timex tablet এর দাম কত তা জানতে পেরেছেন। এবার চলুন Timex tablet খাওয়ার বেশ কিছু সর্তকতা রয়েছে যেগুল অবলম্বন করাটা জরুরি।
টাইমেক্স ট্যাবলেট খাওয়ার সর্তকতা
টাইমেক্স ট্যাবলেট খাওয়ার আগে আপনাকে আগে অবশ্যই একজন অভিজ্ঞ ডাক্তারের সাথে ভালোমত পরামর্শ করে নিতে হবে এরপর তাদের দেওয়া নির্দেশে বলি বা সতর্কতা কোন অবলম্বন করে এই ওষুধগুলি সেবন করা উচিত। এই মেডসিনগুলো সেবন করা থেকে নিম্নে দেওয়া সতর্কগুলো মেনে চলতে হবে যেমন-
- বয়স্ক হলে
- মৃগীরোগ থাকলে
- থাইরয়েড গ্রন্থি থাকলে
- নিম্ন রক্তচাপ থাকলে
- কেউ কন্টাক্ট লেন্স পরেন
- তীব্র কোষ্ঠকাঠিন্যতায় ভুগলে
- মস্তিষ্কের ক্ষতি হলে
- লিভার বা কিডনি রোগ থাকলে
- রক্তের ব্যাধি থাকলে
- অনিয়মিত হৃদস্পন্দন
- হার্টের অন্যান্য সমস্যা থাকলে
- সিজোফ্রেনিয়া বা মানসিক ব্যাধি থাকলে
- প্রস্রাব করতে অসুবিধা হলে ইত্যাদি।
উপরের উল্লিখিত সমস্যা ছাড়াও কিডনিজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত থাকলে সতর্কতার সাথে ব্যবহার করতে হবে। তাই টাইমেক্স ট্যাবলেট সেবনের পূর্বে আপনাকে একজন ভাল বা অভিজ্ঞ চিকিৎসকের সাথে পরামর্শ সেবন করতে হবে। আশা করছি আপনারা হয়তো এতক্ষণে টাইমেক্স ট্যাবলেট এর সর্তকতা সম্পর্কে ভালোমত জানতে পেরেছেন।
আরো পড়ুন : ফানজিডাল এইচ সি ক্রীম এর কাজ কি এবং উপকারিতা
লেখকের শেষ মন্তব্যঃ টাইমেক্স ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম
পরিশেষে যেটা না বললেই নয় নিজের রোগের ক্ষেত্রে একজন ভালো পরামর্শ ছাড়া নিজে থেকে কোন ধরনের মেডিসিন সেবন করবেন না। যেকোনো ধরণের মেডিসিন গ্রহন করার আগে প্রথমে আপনাকে একজন ভালো বা অভিজ্ঞ ডাক্তারের পরামর্শ নিতে হবে তারপরে সেই পরামর্শ মোতাবেক ওষুধ সেবন করতে হবে। তাহলেই আপনার দেহের ভালো ফলাফল পেয়ে যাবেন ইনশাল্লাহ।
টাইমেক্স ওষুধ সম্পর্কিত আজকের এই পোস্টটি ভালো লাগলে বন্ধুদের শেয়ার করে দিবেন। এতে তারাও এই ওষুধ সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জানতে পারবেন। মেডিসিন সম্পর্কিত অন্যেন্য প্রয়োজনীয় তথ্য পেতে আমাদের ওয়েবসাইট নিয়মিত ভিজিট করতে পারেন। ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url