*/

যোনিতে চুলকানি দূর করার ক্রিম

যোনিতে চুলকানি দূর করার ক্রিম অথবা যোনিতে চুলকানি দূর করার উপায় নিয়ে থাকছে আজকের পুরো প্রতিবেদন। প্রিয় পাঠক বন্ধুরা আজকে আলোচনার মূল বিষয় হচ্ছে যোনিতে চুলকানি দূর করার ক্রিম বা যোনিতে চুলকানি দূর করার উপায় কি তা নিয়ে। কিন্তু এর পূর্বে আমাদের জানতে হবে যে যোনিতে বা গোপনাঙ্গে চুলকানি কেন হয় আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক।

যোনিতে চুলকানি দূর করার ক্রিম

যোনিতে বা গোপনাঙ্গে চুলকানির সাধারণ কারণসমূহ

যোনিতে বা গোপনাঙ্গে চুলকানির বিভিন্ন কারণে হতে পারে, তবে এই সমস্যা সাধারণত ত্বকের অস্বস্তি, প্রদাহ বা সংক্রমণের কারণে হয়ে থাকে। নিচে কিছু বিশেষ কারণ তুলে ধরার চেষ্টা করলাম।


ছত্রাক জনিত কারণ : যোনিতে  ছত্রাক সংক্রমণ বিশেষ করে ক্যানডিডা একটি সাধারণ কারণ হয়ে থাকে। এবং এটি চুলকানি, লাল লাল ভাব, এবং সাদা ক্রিমি স্রাবের সৃষ্টি করতে পারে। ছত্রাক আর্দ্র পরিবেশে দ্রুত বেড়ে ওঠে, তাই গরম ও আর্দ্র পরিবেশে এই ধরনের সমস্যা বেশি দেখা দেয়।

ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ : ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণও যোনিতে চুলকানির একটি প্রধান কারণ হতে পারে।

এলার্জিজনিত সমস্যা : অনেক মানুষ সুগন্ধযুক্ত সাবান বা যৌন সামগ্রী ব্যবহার করে থাকে। এই কারণেও কিন্তু যোনিতে  চুলকানি হতে পারে।

ত্বকের সমস্যা : ত্বকের অনেক রকম রোগ থাকে যেমন অ্যাকজিমা সরিয়াসিস ইত্যাদি ধরনের অসুখ যোনিতে  ত্বকে চুলকানি সৃষ্টি করতে পারে। এ ধরনের রোগে যৌনাঙ্গ শুষ্ক লাল ভাব এবং খসখসে হয়ে চুলকানি সৃষ্টি হয়।

হরমোনাল পরিবর্তন : মেয়ে মানুষের হরমোনাল পরিবর্তনের কারণে অতিরিক্ত টেস্টোস্টেরন উৎপাদনের কারণে ত্বকে অস্বস্তি বা চুলকানির সৃষ্টি হয়ে থাকে। তাছাড়া গরম এবং আর্দ্রতার জনিত কারণেও চুলকানি হয়।

স্বাভাবিকভাবে জীবন যাপন না করা : নিয়মিত গোপনাঙ্গ পরিষ্কার না করা, এবং যোনির আশেপাশে অতিরিক্ত তেল ময়লা ঘাম ইত্যাদি জমে যাওয়ার কারণেও কিন্তু চুলকানি সৃষ্টি হতে পারে।

অতিরিক্ত মানসিক চাপ : কিছু গবেষণায় দেখা গেছে, অতিরিক্ত মানসিক চাপ থাকলে শরীরের প্রতিরক্ষা ব্যবস্থা দুর্বল হয়ে পড়ে যা বিভিন্ন ধরনের সংক্রমণ এবং ত্বকের অস্বস্তের সৃষ্টি করে থাকে। এবার আসুন তাহলে জেনে নেওয়া যাক, যোনিতে চুলকানি দূর করার ক্রিম বা যোনিতে চুলকানি দূর করার উপায় কি। 


ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ: যোনির স্বাভাবিক ব্যাকটেরিয়াল ভারসাম্য বিঘ্নিত হলে ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজিনোসিস হতে পারে। এটি যোনিতে চুলকানি এবং দুর্গন্ধ সৃষ্টি করে।

ইস্ট সংক্রমণ: ক্যান্ডিডা নামক ইস্টের অতিরিক্ত বৃদ্ধি যোনিতে সংক্রমণ ঘটিয়ে চুলকানি, জ্বালা এবং সাদা স্রাব তৈরি করতে পারে।

অ্যালার্জিক প্রতিক্রিয়া: সাবান, ডিটারজেন্ট, কিংবা পারফিউমযুক্ত হাইজিন পণ্য ব্যবহার করলে যোনি সংবেদনশীল হতে পারে এবং অ্যালার্জি সৃষ্টি করতে পারে, যা চুলকানির কারণ হয়।

ত্বকের রোগ: একজিমা, সোরিয়াসিস বা অন্য ত্বকের রোগ যোনিতে সংক্রমণ ঘটাতে পারে, যা চুলকানি ও জ্বালার কারণ হয়।

মেনোপজ: বয়সজনিত কারণে যোনির ত্বক শুষ্ক হয়ে গেলে চুলকানি দেখা দিতে পারে।

যোনিতে চুলকানি দূর করার ক্রিম

যোনিতে চুলকানি দূর করার ক্রিম এর মধ্যে রয়েছে ফাঙ্গি ডার্ম ক্রিম। এই ক্রিম সাধারণত যোনির ত্বকের উপর ছত্রাক জনিত সংক্রমনের চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত হয়ে থাকে। তাছাড়া রানের চিপায় চুলকানির ক্ষেত্রেও এই ক্রিম ব্যবহার করা যেতে পারে। এবং এই ক্রিম এর বিশেষত্ব হচ্ছে, ক্রিমটি বেশিরভাগ ডাক্তারই পরামর্শ দেন সেবন করার জন্য। যোনিতে চুলকানি দূর করার ক্রিম এর মধ্যে সেরা হতে পারে এটি।

যোনিতে চুলকানি দূর করার ক্রিম ২

বিভিন্ন ধরনের ব্যাকটেরিয়া এবং ছত্রাকের কারণে যোনিতে  চুলকানি হয়ে থাকে। আর এই চুলকানি গুলো সাধারণত রানের চিপায়, পায়ের কুঁচকিতে যৌনাঙ্গে অথবা যোনিতে হয়ে থাকে। সেক্ষেত্রে আপনি ফানজিডাল এইচসি এই ক্রিমটি ব্যবহার করতে পারেন।যোনিতে চুলকানি দূর করার ক্রিম এর মদ্ধে সেরা একটি ক্রিম। 


যোনিতে চুলকানি দূর করার উপায় : আমি নিচে কিছু যোনিতে চুলকানি দূর করার ক্রিম এর নাম এবং ব্যবহার করার নিয়ম তুলে ধরলাম।

  • অ্যান্টিফাঙ্গাল ক্রিম
  • অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল ক্রিম
  • স্টেরয়েড ক্রিম
  • অ্যান্টি-ইচ ক্রিম
  • প্রাকৃতিক ভাবে তৈরি কিছু উপাদান
  • হাইড্রোকরটিসন ক্রিম
  • অ্যালার্জি বিরোধী ক্রিম

অ্যান্টিফাঙ্গাল ক্রিম

যোনিতে  চুলকানির একটি সাধারণ কারণ হলো ছত্রাক বা ফাঙ্গাল সংক্রমণ, যা সাধারণত ক্যান্ডিডা নামক ছত্রাকের কারণে হয়। ফাঙ্গাল সংক্রমণজনিত চুলকানির জন্য অ্যান্টিফাঙ্গাল ক্রিম কার্যকর। সাধারণ অ্যান্টিফাঙ্গাল ক্রিমগুলোর মধ্যে রয়েছে ক্লোট্রিমাজল (Clotrimazole)মাইকোনাজল (Miconazole), এবং কেটোকোনাজল (Ketoconazole)। যা একটি বিশেষ যোনিতে চুলকানি দূর করার ক্রিম।


ক্লোট্রিমাজল এবং মাইকোনাজল ছত্রাকের কোষের প্রাচীর নষ্ট করে সংক্রমণ দূর করতে সাহায্য করে। সাধারণত দিনে দুবার আক্রান্ত স্থানে প্রয়োগ করা হয় এবং কয়েক দিনের মধ্যে চুলকানি কমে যায়। তবে, সংক্রমণ পুরোপুরি দূর করার জন্য চিকিৎসকের নির্দেশ অনুযায়ী ১-২ সপ্তাহ ব্যবহার করা উচিত।

 অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ক্রিম

চুলকানির আরেকটি কারণ হতে পারে ব্যাকটেরিয়াল সংক্রমণ। ব্যাকটেরিয়ার কারণে সংক্রমণের ক্ষেত্রে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল ক্রিম ব্যবহার করা হয়। ফুসিডিক অ্যাসিড (Fucidic Acid) এবং মিউপিরোসিন (Mupirocin) এ ধরনের সংক্রমণের জন্য উপকারী। এগুলো ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমণ প্রতিরোধ করে এবং প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। 

এটি যোনিতে চুলকানি দূর করার ক্রিম এর মধ্য়ে একটি সেরা ক্রিম। সংক্রমণ উপশমে দিনে দুই থেকে তিনবার প্রয়োগ করা যেতে পারে, তবে এটি অবশ্যই ডাক্তার দেখিয়ে ব্যবহারের পরামর্শ নেওয়া ভালো।

স্টেরয়েড ক্রিম

যোনিতে চুলকানি দূর করার ক্রিম এর মধ্য়ে এটি চুলকানি দূর করতে মাঝে মাঝে স্টেরয়েডযুক্ত ক্রিম ব্যবহৃত হয়, যা ত্বকের প্রদাহ ও অস্বস্তি কমাতে কার্যকর। হাইড্রোকর্টিসন (Hydrocortisone) একটি সাধারণ স্টেরয়েড ক্রিম যা প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। তবে, স্টেরয়েড ক্রিম দীর্ঘদিন ব্যবহার করলে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে, তাই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী এটি ব্যবহার করা উচিত।

অ্যান্টি-ইচ ক্রিম

যোনিতে চুলকানি দূর করার ক্রিম গুলোর মধ্য়ে এটি প্রাথমিক। চুলকানির তীব্রতা কমাতে অ্যান্টি-ইচ ক্রিমও ব্যবহার করা যেতে পারে। এগুলো প্রাথমিক চুলকানি উপশমে কার্যকর। ক্যালামাইন লোশন (Calamine Lotion) ও প্রামোক্সিন (Pramoxine) যুক্ত ক্রিম চুলকানির জন্য স্বস্তিদায়ক হতে পারে। তবে যোনি চুলকালে শুধু যোনিতে চুলকানি দূর করার ক্রিম এর ওপর নির্ভর হয়ে থাকলে হবে না আপনাকে  অবশ্যই ডাক্তার দেখাতে হবে।

প্রাকৃতিকভাবে তৈরি কিছু উপাদান

কিছু প্রাকৃতিক উপাদানের মাধ্যমে আপনি যোনিতে চুলকানি দূর করার ক্রিম প্রস্তুত করতে পারেন। প্রাকৃতিক উপাদান যেমন চা গাছের তেল (Tea Tree Oil)অ্যালোভেরা (Aloe Vera), এবং নারকেল তেল (Coconut Oil) চুলকানি দূর করতে সাহায্য করতে পারে। এদের মধ্যে চা গাছের তেল অ্যান্টিফাঙ্গাল ও অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন। অ্যালোভেরা ত্বককে শান্ত করে এবং প্রদাহ কমায়। তবে, প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করার আগে নিশ্চিত হওয়া প্রয়োজন যে এর প্রতি কোনো অ্যালার্জি নেই।

হাইড্রোকরটিসন ক্রিম

হাইড্রোকরটিসন একটি স্টেরয়েড যা প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে। যখন ত্বক খুব বেশি সংবেদনশীল থাকে এবং যেকোনো ধরনের সংক্রমণ ছাড়াই চুলকানি হয়, তখন হাইড্রোকরটিসন ক্রিম ব্যবহার করা যেতে পারে। এটি প্রদাহ, চুলকানি এবং ত্বকের লালচে ভাব কমিয়ে দেয়।

এলার্জি বিরোধী ক্রিম

যোনির চারপাশে ত্বকের এলার্জিক প্রতিক্রিয়ার ফলে চুলকানি দেখা দিলে অ্যান্টি-হিস্টামিন ক্রিম আপনার জন্য কার্যকর হতে পারে। এটি এলার্জির কারণে সৃষ্ট চুলকানি প্রশমিত করে এবং ত্বককে আরাম দেয়।

কিছু জনপ্রিয় যোনিতে চুলকানি দূর করার ক্রিম

ক্লোট্রিমাজোল (Clotrimazole)

ক্লোট্রিমাজোল একটি অ্যান্টি-ফাঙ্গাল ক্রিম যা ক্যান্ডিডা সংক্রমণের জন্য ব্যবহৃত হয়। এটি ফাঙ্গাসের কোষ দেয়াল ভেঙে দিয়ে সংক্রমণ রোধ করে। ক্লোট্রিমাজোল ১% বা ২% ঘনত্বের ক্রিম হিসেবে পাওয়া যায় এবং সাধারণত দিনে ২-৩ বার প্রয়োগ করতে হয়।

মেট্রোনিডাজল (Metronidazole)

মেট্রোনিডাজল একটি অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল ক্রিম যা ব্যাকটেরিয়াল ভ্যাজিনোসিসের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়। এটি ব্যাকটেরিয়া ধ্বংস করে এবং যোনির স্বাভাবিক ব্যাকটেরিয়াল ভারসাম্য পুনরুদ্ধার করে। এটি সাধারণত ৭ দিনের কোর্স হিসেবে ব্যবহার করা হয়।

ট্রিওসিনোলোন (Triamcinolone)

ট্রিওসিনোলোন একটি স্টেরয়েড ক্রিম, যা প্রদাহজনিত চুলকানি দূর করতে ব্যবহৃত হয়। এটি ত্বকের লালভাব, চুলকানি এবং জ্বালাপোড়া প্রশমিত করে। তবে দীর্ঘমেয়াদে ব্যবহারের ক্ষেত্রে এটি চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ব্যবহার করা উচিত।

চুলকানি প্রতিরোধের কিছু পরামর্শ

পরিষ্কার-পরিচ্ছন্নতা বজায় রাখা: দৈনিক গোসল করে শুকনো কাপড় পরা উচিত এবং সংক্রমণ রোধে সংক্রামক জায়গায় বিশেষ যত্ন নেওয়া জরুরি। 

সুগন্ধযুক্ত সাবান ও রাসায়নিক এড়ানো: অনেকে সুগন্ধযুক্ত সাবান বা পাউডার ব্যবহার করেন যা ত্বকের প্রদাহ বা অ্যালার্জির সৃষ্টি করতে পারে।

সুতি কাপড় পরিধান: সুতি কাপড় ত্বককে শ্বাস নিতে দেয় এবং আর্দ্রতা শোষণ করে, যা সংক্রমণের ঝুঁকি কমায়।


স্বাস্থ্যকর জীবন যাপন : সুস্থ জীবন যাপনের মাধ্যমে শরীরের বিভিন্ন প্রতিরক্ষা এন্টিভেনাম গুলোকে আরও শক্তিশালী করে রাখা যায়। যেমন পর্যাপ্ত পানি পান করা, স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়া এবং সবথেকে জরুরি হচ্ছে পর্যাপ্ত পরিমাণে ঘুম নিশ্চিত করা।

আর্দ্রতা কমানো : যোনির চারপাশে আর্দ্রতা কম রাখার চেষ্টা করুন। গরম এবং আর্দ্র পরিবেশে ব্যাকটেরিয়া বা ছত্রাক সহজে আক্রমণ করতে পারে। তাই চেষ্টা করবেন তাপমাত্রা একটু নিয়ন্ত্রণে রাখার এবং বিশেষ করে ঘাম থেকে জায়গাটা শুকনো রাখার।

ক্রিম ব্যবহারের নিয়ম
  • ক্রিম ব্যবহারের আগে যোনি পরিষ্কার এবং শুকনো করে নিতে হবে।
  • আঙুলে সামান্য ক্রিম নিয়ে সংক্রমিত স্থানে লাগাতে হবে। প্রয়োগের পর হাত ধুয়ে নিতে হবে।
  • চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত ক্রিম ব্যবহার করতে হবে, এমনকি লক্ষণগুলো কমে যাওয়ার পরেও।
যোনি চুলকানি দূর করার জন্য ক্রিম ব্যবহারের সময় কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়:

চিকিৎসকের পরামর্শ: সবসময় চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ক্রিম ব্যবহার করা উচিত। কারণ প্রতিটি চুলকানি বা সংক্রমণ একে অপরের থেকে ভিন্ন হতে পারে।

অতিরিক্ত ব্যবহার না করা: স্টেরয়েডযুক্ত ক্রিমের অতিরিক্ত ব্যবহার যোনির ত্বককে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। তাই চিকিৎসকের নির্দেশিত মাত্রায়ই ব্যবহার করতে হবে।

দীর্ঘমেয়াদী সমস্যা হলে পরীক্ষা: যদি ক্রিম ব্যবহারের পরেও চুলকানি না কমে, তবে সংক্রমণের প্রকৃতি পরীক্ষা করা উচিত। কারণ কিছু সংক্রমণ বা ত্বকের সমস্যা দীর্ঘমেয়াদী চিকিৎসা প্রয়োজন হতে পারে।

লেখক এর মন্তব্য

প্রিয় পাঠক আশা করছি আপনি চুলকানি, অথবা গোপনাঙ্গের চুলকানি, অথবা যোনিতে চুলকানি দূর করার ক্রিম অথবা যোনিতে চুলকানি দূর করার উপায় সম্পর্কে সম্পূর্ণভাবে জানতে ও বুঝতে পেরেছেন। আসলে আমরা বিভিন্ন জায়গা থেকে তথ্য সংগ্রহ করে আপনাদের মাঝে তা প্রচারণা করে থাকি। আমাদের দ্বারা যদি কোথাও ভুল ত্রুটি হয়ে থাকে তাহলে ক্ষমা সূচক দৃষ্টিতে দেখবেন। এবং এরকম আরো পোস্ট পেতে নিয়মিত আমাদের ওয়েব সাইটটি ভিজিট করতে ভুলবেন না ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url